ইসলামিক প্রশ্নোত্তর পর্ব ১ - ওযু এবং পবিত্রতা।
প্রশ্নঃ ওযুর শুরুতে কি বলতে হয়?
উত্তরঃ বিসমিল্লাহ।
প্রশ্নঃ রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, “ক্বিয়ামত দিবসে আমার উম্মতের পরিচয় হচ্ছে, তাদের কপাল ও পদযুগল শুভ্র আলোকময় হবে।” কি কারণে তা হবে?
উত্তরঃ ওযুর কারণে
প্রশ্নঃ কোন সময় দুহাত কব্জি পর্যন্ত ধৌত করা ওয়াজিব?
উত্তরঃ নিদ্রা থেকে উঠে পানির পাত্রে হাত প্রবেশ করানোর আগে।
প্রশ্নঃ টয়লেটে প্রবেশ ও সেখান থেকে বের হওয়ার আদব কি?
উত্তরঃ প্রথমে বাম পা তারপর ডান দিয়ে প্রবেশ করতে হবে। বের হওয়ার সময় প্রথমে ডান পা তারপর বাম দিয়ে বের হবে।
প্রশ্নঃ ওযু নামায বা যে কোন ইবাদতের শুরুতে নাওয়াইতু.. বলে মুখে নিয়ত উচ্চারণ করার হুকুম কি?
উত্তরঃ নাজায়েয- বিদআত। (হাদীছে এর কোন প্রমাণ নেই)
প্রশ্নঃ কোনো পাত্রে কুকুরে মুখ দিলে কি করতে হবে?
উত্তরঃ পাত্রের বস্তু ফেলে দিয়ে উহা সাতবার ধৌত করতে হবে একবার মাটি দিয়ে।
প্রশ্নঃ পেশাব-পায়খান করার সময় কিবলার দিকে মুখ করে বসার বিধান কি?
উত্তরঃ ফাঁকা মাঠে পেশাব-পায়খানা করলে কিবলা সামনে বা পিছনে রাখা জায়েয নয়।
প্রশ্নঃ কোন দুটি কাজে মানুষের লানত পেতে হয়?
উত্তরঃ রাস্তা এবং ছায়াদ্বার বা ফলদ্বার বৃক্ষের নীচে পেশাব-পায়খানা করলে।
প্রশ্নঃ পেশাব করার পর কুলুখ ধরে চল্লিশ কদম হাঁটার বিধান কি?
উত্তরঃ বিদআত। (হাদীছে এর কোন প্রমাণ নেই)
প্রশ্নঃ পবিত্রতার জন্য পানি ব্যবহার করার পূর্বে কি অবশ্যই কলুখ ব্যবহার করতে হবে?
উত্তরঃ আবশ্যক নয়। এটা বাড়াবাড়ি।
প্রশ্নঃ যদি সন্দেহ হয় যে পেশাব শেষ করার পরও যেন কিছু বের হচ্ছে। তখন কি করতে হবে?
উত্তরঃ সন্দেহের দিকে ভ্রুক্ষেপ করবে না। ওযু শেষ করে লজ্জাস্থানের সামনে পানির ছিটা দিবে।
প্রশ্নঃ ওযুতে তারতীব রক্ষা করার অর্থ কি?
উত্তরঃ এর অর্থ হচ্ছে, ধারাবাহিকতা রক্ষা করা অর্থাৎ- ওযুর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ যেটা আগে ধোয়ার নিয়ম সেটার আগে অন্যটা না ধোয়া।
প্রশ্নঃ পরস্পর ওযু করার অর্থ কি?
উত্তরঃ এক অঙ্গ ধোয়ার পর পরবর্তী অঙ্গ ধৌত করতে এতটুকু দেরী না করা যাতে আগের অঙ্গ শুকিয়ে যায়।
প্রশ্নঃ ওযুতে ঘাড় মাসেহ করার বিধান কি?
উত্তরঃ বিদআত, কেননা এক্ষেত্রে কোন সহীহ হাদীছ নেই।
প্রশ্নঃ কোন্ কোন্ কাজের জন্য ওযু আবশ্যক?
উত্তরঃ নামায, কাবা ঘরের তওয়াফ ও কুরআন স্পর্শ করার জন্য।
প্রশ্নঃ নাক থেকে রক্ত বের হলে কি ওযু নষ্ট হবে?
উত্তরঃ না, ওযু নষ্ট হবে না।
প্রশ্নঃ শরীরের কোন স্থান কেটে অল্প/বেশী রক্ত বের হলে ওযু থাকবে কি?
উত্তরঃ হ্যাঁ, এতে ওযু নষ্ট হয় না।
প্রশ্নঃ ওযু ভঙ্গের কারণ কি?
উত্তরঃ পেশাব-পায়খানার রাস্তা দিয়ে কোন কিছু বের হওয়া, নিদ্রা প্রভৃতির মাধ্যমে অজ্ঞান হওয়া, কোন আড়াল ছাড়া লজ্জাস্থান স্পর্শ করা, উটের মাংশ খাওয়া।
প্রশ্নঃ বসে বসে নিদ্রা গেলে কি ওযু নষ্ট হয়?
উত্তরঃ না, বসে বসে কোন কিছুতে হেলান না দিয়ে নিদ্রা গেলে ওযু নষ্ট হয় না।
প্রশ্নঃ ওযুর শুরুতে কি বলতে হয়?
উত্তরঃ বিসমিল্লাহ।
প্রশ্নঃ রাসূল (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম) বলেন, “ক্বিয়ামত দিবসে আমার উম্মতের পরিচয় হচ্ছে, তাদের কপাল ও পদযুগল শুভ্র আলোকময় হবে।” কি কারণে তা হবে?
উত্তরঃ ওযুর কারণে
প্রশ্নঃ কোন সময় দুহাত কব্জি পর্যন্ত ধৌত করা ওয়াজিব?
উত্তরঃ নিদ্রা থেকে উঠে পানির পাত্রে হাত প্রবেশ করানোর আগে।
প্রশ্নঃ টয়লেটে প্রবেশ ও সেখান থেকে বের হওয়ার আদব কি?
উত্তরঃ প্রথমে বাম পা তারপর ডান দিয়ে প্রবেশ করতে হবে। বের হওয়ার সময় প্রথমে ডান পা তারপর বাম দিয়ে বের হবে।
প্রশ্নঃ ওযু নামায বা যে কোন ইবাদতের শুরুতে নাওয়াইতু.. বলে মুখে নিয়ত উচ্চারণ করার হুকুম কি?
উত্তরঃ নাজায়েয- বিদআত। (হাদীছে এর কোন প্রমাণ নেই)
প্রশ্নঃ কোনো পাত্রে কুকুরে মুখ দিলে কি করতে হবে?
উত্তরঃ পাত্রের বস্তু ফেলে দিয়ে উহা সাতবার ধৌত করতে হবে একবার মাটি দিয়ে।
প্রশ্নঃ পেশাব-পায়খান করার সময় কিবলার দিকে মুখ করে বসার বিধান কি?
উত্তরঃ ফাঁকা মাঠে পেশাব-পায়খানা করলে কিবলা সামনে বা পিছনে রাখা জায়েয নয়।
প্রশ্নঃ কোন দুটি কাজে মানুষের লানত পেতে হয়?
উত্তরঃ রাস্তা এবং ছায়াদ্বার বা ফলদ্বার বৃক্ষের নীচে পেশাব-পায়খানা করলে।
প্রশ্নঃ পেশাব করার পর কুলুখ ধরে চল্লিশ কদম হাঁটার বিধান কি?
উত্তরঃ বিদআত। (হাদীছে এর কোন প্রমাণ নেই)
প্রশ্নঃ পবিত্রতার জন্য পানি ব্যবহার করার পূর্বে কি অবশ্যই কলুখ ব্যবহার করতে হবে?
উত্তরঃ আবশ্যক নয়। এটা বাড়াবাড়ি।
প্রশ্নঃ যদি সন্দেহ হয় যে পেশাব শেষ করার পরও যেন কিছু বের হচ্ছে। তখন কি করতে হবে?
উত্তরঃ সন্দেহের দিকে ভ্রুক্ষেপ করবে না। ওযু শেষ করে লজ্জাস্থানের সামনে পানির ছিটা দিবে।
প্রশ্নঃ ওযুতে তারতীব রক্ষা করার অর্থ কি?
উত্তরঃ এর অর্থ হচ্ছে, ধারাবাহিকতা রক্ষা করা অর্থাৎ- ওযুর অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ যেটা আগে ধোয়ার নিয়ম সেটার আগে অন্যটা না ধোয়া।
প্রশ্নঃ পরস্পর ওযু করার অর্থ কি?
উত্তরঃ এক অঙ্গ ধোয়ার পর পরবর্তী অঙ্গ ধৌত করতে এতটুকু দেরী না করা যাতে আগের অঙ্গ শুকিয়ে যায়।
প্রশ্নঃ ওযুতে ঘাড় মাসেহ করার বিধান কি?
উত্তরঃ বিদআত, কেননা এক্ষেত্রে কোন সহীহ হাদীছ নেই।
প্রশ্নঃ কোন্ কোন্ কাজের জন্য ওযু আবশ্যক?
উত্তরঃ নামায, কাবা ঘরের তওয়াফ ও কুরআন স্পর্শ করার জন্য।
প্রশ্নঃ নাক থেকে রক্ত বের হলে কি ওযু নষ্ট হবে?
উত্তরঃ না, ওযু নষ্ট হবে না।
প্রশ্নঃ শরীরের কোন স্থান কেটে অল্প/বেশী রক্ত বের হলে ওযু থাকবে কি?
উত্তরঃ হ্যাঁ, এতে ওযু নষ্ট হয় না।
প্রশ্নঃ ওযু ভঙ্গের কারণ কি?
উত্তরঃ পেশাব-পায়খানার রাস্তা দিয়ে কোন কিছু বের হওয়া, নিদ্রা প্রভৃতির মাধ্যমে অজ্ঞান হওয়া, কোন আড়াল ছাড়া লজ্জাস্থান স্পর্শ করা, উটের মাংশ খাওয়া।
প্রশ্নঃ বসে বসে নিদ্রা গেলে কি ওযু নষ্ট হয়?
উত্তরঃ না, বসে বসে কোন কিছুতে হেলান না দিয়ে নিদ্রা গেলে ওযু নষ্ট হয় না।
Post a Comment